Description
নো গ্যাস পাউডার – গ্যাস্ট্রিক আর গ্যাস নয়, এখনই মুক্তির সময়!
গ্যাস্ট্রিক, বুক জ্বালা, অম্বল, বদহজম – আজকাল যেন প্রতিটি ঘরে এই সমস্যাগুলো নিত্যসঙ্গী। অথচ সমাধানের নামে আমরা অনেক সময় কেমিক্যালযুক্ত ওষুধের ওপর নির্ভর করি, যা সাময়িক আরাম দিলেও দীর্ঘমেয়াদে শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। কিন্তু এবার সময় এসেছে প্রাকৃতিক সমাধানের দিকে ফিরে যাওয়ার – নো গ্যাস পাউডার, একটি ১০০% হারবাল ও নিরাপদ ভেষজ ফর্মুলা যা দ্রুত গ্যাসের অস্বস্তি কমিয়ে আনে এবং পেটকে রাখে হালকা ও সুস্থ।
মূল উপাদানসমূহ:
১। সোনাপাতা:
সোনাপাতা একটি শক্তিশালী প্রাকৃতিক ল্যাক্সেটিভ যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে দারুণ কার্যকর। এটি অন্ত্র পরিষ্কার রাখে এবং অতিরিক্ত গ্যাস জমতে দেয় না। হজমের গতি বাড়ায় ও বর্জ্য অপসারণে সহায়তা করে।
২। গন্ধক:
বিশুদ্ধ গন্ধক হজম শক্তি বাড়াতে সহায়ক এবং অন্ত্রে থাকা দূষিত গ্যাস বের করে দেয়। এটি শরীরের অভ্যন্তরীণ উষ্ণতা ও অম্লতা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং পেটের ফোলাভাব কমায়।
৩। মেথি:
মেথি গ্যাস্ট্রিক ও এসিডিটির বিরুদ্ধে লড়াই করে। এটি পাকস্থলীর পিএইচ ব্যালান্স বজায় রাখে এবং বদহজম, বুক জ্বালা ও এসিডের মতো সমস্যা কমাতে সহায়তা করে।
৪। হরিতকি:
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় হরিতকি একে বলা হয় ‘রোগ নাশক’। এটি হজমশক্তি বাড়ায়, পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে এবং গ্যাস ও বায়ু সংশ্লিষ্ট অস্বস্তি দূর করে।
৫। শুকনো আদা:
শুকনো আদা হজমে শক্তিশালী সহায়ক। এটি পাকস্থলীর এনজাইম উত্তেজিত করে এবং গ্যাস, পেট ফাঁপা, বমিভাব, ঢেকুর ওঠা এবং বদহজমের দ্রুত আরাম দেয়।
৬। জয়ত্রী:
জয়ত্রী একটি মসলা জাতীয় ভেষজ যা পাকস্থলীর অম্লতা কমায় এবং গ্যাস উৎপাদন কমিয়ে আরাম দেয়। এটি পেটের জ্বালা-পোড়াও হ্রাস করে।
৭। কাবাবচিনি:
এই উপাদানটি বিশেষভাবে হালকা ডাইজেস্টিভ এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি হিসেবে কাজ করে। এটি হজমে সহায়তা করে ও গ্যাস্ট্রিকের শারীরিক অস্বস্তি দূর করে।
কীভাবে কাজ করে?
নো গ্যাস পাউডারে ব্যবহৃত প্রতিটি উপাদান শতভাগ প্রাকৃতিক এবং ইউনানি ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় পরীক্ষিত। এটি পেটের অতিরিক্ত গ্যাস নির্গমন ঘটায়, হজম শক্তি বাড়ায় এবং পাকস্থলী ও অন্ত্রের অস্থিরতা দূর করে। এটি শুধুমাত্র উপসর্গ নয়, বরং মূল কারণ থেকেই গ্যাসের উৎপত্তি কমিয়ে আনে। নিয়মিত সেবনে পাকস্থলী সুস্থ থাকে এবং বারবার গ্যাস, বমিভাব বা পেট ফাঁপার মতো সমস্যা দূর হয়।
উপকারিতা:
- হজম শক্তি বৃদ্ধি করে
- গ্যাস্ট্রিক, অম্বল ও পেট ফাঁপা নিরাময়ে দ্রুত কাজ করে
- বুক জ্বালা-পোড়ার কষ্ট থেকে মুক্তি দেয়
- পেটে ভারী লাগা বা ঢেকুর সমস্যায় আরাম দেয়
- কোষ্ঠকাঠিন্য বা খাবার হজম না হওয়া দূর করে
- পেট হালকা করে ও খাবারের রুচি ফিরিয়ে আনে
- কেমিক্যাল মুক্ত ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন – তাই ডায়াবেটিক ও শিশুদের জন্যও নিরাপদ
কেন নেবেন আমাদের কাছ থেকে?
✅ সরাসরি ইউনানি ফার্ম থেকে সংগ্রহকৃত মূল ভেষজ উপাদানে প্রস্তুত
✅ নিজস্ব কারখানায় পরিচ্ছন্ন পরিবেশে গুঁড়া তৈরি ও প্যাকেজিং
✅ কোনো প্রিজারভেটিভ, কৃত্রিম রং বা ক্ষতিকর উপাদান নেই
✅ বাংলাদেশে যেকোনো স্থানে হোম ডেলিভারি
✅ দীর্ঘমেয়াদে গ্যাসমুক্ত স্বাস্থ্য গঠনে সহায়ক
সেবনবিধি:
- খাবারের পর ১ চা চামচ গরম পানি বা মধুর সাথে সেবন করুন
- অতিরিক্ত গ্যাস বা পেট ফাঁপা থাকলে দিনে ২ বার খাওয়া যেতে পারে
- শিশুদের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পরিমাণ ঠিক করুন
প্রাকৃতিক ভেষজ-এর প্রতিশ্রুতি:
“আপনার প্রতিদিনের পেটের সমস্যার স্থায়ী সমাধানে আমরা নিয়ে এসেছি প্রকৃতির স্পর্শ। নো গ্যাস পাউডার – আজীবনের গ্যাস সমস্যা থেকে মুক্তি।”
শারমিন আক্তার –
শারমিন আক্তার, ২৯ বছর
📍 ঠিকানা: মিরপুর, ঢাকা
📝 “প্রতিদিন সকালে উঠে পেটে ভীষণ জ্বালা করত। ডাক্তার বলেছিল গ্যাস্ট্রিক। তারপর থেকেই আমি ‘গ্যাস্ট্রিক হার্বাল পাউডার’ খাওয়া শুরু করি। ৩ দিনের মধ্যেই জ্বালাপোড়া অনেক কমে আসে। এখন নিয়মিত খাচ্ছি – আরামেই আছি। খুবই ভালো একটা প্রোডাক্ট।”
admin –
নাম: মোঃ সাইফুল ইসলাম, বয়স ৩৮
📍 ঠিকানা: শ্যামলী, ঢাকা
📝 “**আমি গত ৫-৬ বছর ধরে গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় ভুগছিলাম। একটু তেলঝাল খেলেই পেটে জ্বালাপোড়া, ঢেঁকুর আর পেট ফেঁপে যেত। অনেক ওষুধ খেয়েও তেমন ফল পাইনি। কয়েক সপ্তাহ আগে ‘প্রাকৃতিক গ্যাস্ট্রিক পাউডার’ খাওয়া শুরু করি – দিনে দুইবার, খাবারের ৩০ মিনিট আগে।
মাত্র ৫ দিনেই আমি অনেকটা আরাম পাই! এখন আর পেট ফেঁপে থাকে না, ঢেঁকুর নেই, ঘুমও ভালো হয়। আলহামদুলিল্লাহ, অনেক উপকার পেয়েছি।”
রাকিব ইসলাম –
রাকিব ইসলাম,
আমি গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় ভুগছিলাম। একটু তেলঝাল খেলেই পেটে জ্বালাপোড়া, ঢেঁকুর আর পেট ফেঁপে যেত। অনেক ওষুধ খেয়েও তেমন ফল পাইনি। কয়েক সপ্তাহ আগে ‘প্রাকৃতিক গ্যাস্ট্রিক পাউডার’ খাওয়া শুরু করি – দিনে দুইবার, খাবারের ৩০ মিনিট আগে।
মাত্র ৫ দিনেই আমি অনেকটা আরাম পাই! এখন আর পেট ফেঁপে থাকে না, ঢেঁকুর নেই, ঘুমও ভালো হয়। আলহামদুলিল্লাহ, অনেক উপকার পেয়েছি।”
জান্নাতুল ফেরদৌস –
জান্নাতুল ফেরদৌস, ৩৩ বছর
📍 ঠিকানা: কুমিল্লা
মেয়েদের মাঝে অনেক সময় হজমের সমস্যা থাকে, আমারও তাই ছিল। সব সময় অস্বস্তি লাগত পেটে। গ্যাস্ট্রিক পাউডার খাওয়ার পর শুধু গ্যাস্ট্রিক না, হজমও আগের চেয়ে অনেক ভালো হয়। ঘরোয়া ভেষজ হওয়ায় কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়নি।”
হোসেন আলী –
হোসেন আলী, ৫০ বছর
📍 ঠিকানা: সাতক্ষীরা
আমি আগে কখনো হারবাল মেডিসিনে বিশ্বাস করতাম না। কিন্তু এই গ্যাস্ট্রিক পাউডার খেয়ে বিশ্বাসটা ফিরে এসেছে। আমার বুকজ্বালা এতটাই কমে গেছে যে এখন আমি স্বাভাবিক খাবারও খেতে পারি। ধন্যবাদ যারা এটা তৈরি করেছেন।
ফারহানা ইয়াসমিন –
ফারহানা ইয়াসমিন
ঠিকানা: নারায়ণগঞ্জ
অফিসে সারাদিন বসে থাকায় গ্যাস্ট্রিক অনেক বেড়ে গিয়েছিল। এক বান্ধবীর রেফারেন্সে এই পাউডার নেওয়া শুরু করি। অল্পদিনেই ভালো ফল পেয়েছি। এখন সকালের নাশতার আগে নিয়ম করে খাই। খুবই কার্যকর!
রফিকুল ইসলাম –
রফিকুল ইসলাম, ৪৫ বছর
📍 ঠিকানা: চাঁপাইনবাবগঞ্জ
📝 “আমার গ্যাসের সমস্যা ছিল খুব বেশি। একটু কিছু খেলেই পেট ফুলে যেত। বাজারে অনেক ওষুধ খেয়েছি কিন্তু স্থায়ী সমাধান পাইনি। তারপর পরিচিত একজনের পরামর্শে এই পাউডার খাই। ৭ দিনের মধ্যে আমি পার্থক্য বুঝতে পারি। এখন নিয়মিত খাই, আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি।”